পোস্টগুলি

মার্চ, ২০২১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

কিভাবে এক চা বিক্রেতা ভারতের প্রধানমন্ত্রী হলেন।

ছবি
নরেন্দ্র মোদী “ভয় তো তারা পায় যারা নিজের ছবির জন্য মরে, আমি তো হিন্দুস্তানের ছবির জন্য মরি তাই আমি কাউকে ভয় পাই না”—এমনটাই বলেছেন ভারতের সবথেকে লোকপ্রিয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। Embed from Getty Images ডোনাল্ড ট্রাম্প‌ ও নরেন্দ্র মোদি ওনাকে আমাদের দেশের রাজনীতির জন্য আপনি পছন্দই করেন বা অপছন্দই করেন,কিন্তু তার কাজ গুলিকে কোনো মতেই উপেক্ষা করা যাবে না। নরেন্দ্র মোদি 17 ই সেপ্টেম্বর ১৯৫০ সালে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তার জীবন খুবই সাধারণভাবে শুরু হয় কিন্তু নিজের দেশ ভক্তি ও পরিশ্রমের জন্য তিনি আজ এই স্থানে পৌঁছেছেন। তিনি একটি খুব গরিব পরিবারে জন্ম নিয়েছিলেন। যখন তিনি ছোট ছিলেন তখন বাড়ির আর্থিক সাহায্য করার জন্য তিনি তাঁর পিতার দোকানে তার সাহায্য করে দিতেন। নরেন্দ্র মোদী সেই সময় ট্রেনের বগি তে গিয়ে গিয়ে চা বিক্রি করতেন। তার পিতার নাম দামোদর দাস মুলচান্ড মোদী ছিল ও তার মায়ের নাম হীরাবেন মোদি ছিল। তারা একটি ছো

কিভাবে ডান হাত হারানোর পরেও দু-বার গোল্ড মেডেলিস্ট হলেন।

ছবি
কিভাবে ডান হাত হারানোর পরেও দু-বার গোল্ড মেডেলিস্ট হলেন। ক্যারোলি টাকাক্স। এই গল্পটি হচ্ছে ১৯৩৮ সালের ক্যারোলি নামের একটি মানুষের‌।ক্যারোলি হাঙ্গারি দেশের নাগরিক ছিলেন এবং তিনি তার দেশের শ্রেষ্ঠ পিস্তল শুটার ছিলেন,দেশের সমস্ত জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপ তার জেতা হয়ে গিয়েছিল। সকলেই প্রায় নিশ্চিত ছিলেন যে ১৯৪০ সালের অলিম্পিকে ক্যারোলি গোল্ড মেডেল নিয়ে আসবে আর এর জন্য ক্যারোলি বেশ কয়েকবছর দিয়ে কঠোর পরিশ্রম করছিলো। তার একটাই স্বপ্ন ছিল যে সে তার হাত কে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ শুটিং হাত বানাবে। ১৯৩৮ সালে হাঙ্গেরিতে একটি আর্মিদের ট্রেনিং ক্যাম্প চলছিল।ট্রেনিং ক্যাম্পে ক্যারোলি উপস্থিত ছিল কিন্তু হঠাৎ ট্রেনিংয়ের সময় একটি দুর্ঘটনা ঘটে। তার সেই হাতে যেটাকে তিনি পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ শুটিং হাত বানাতে চেয়েছিলেন,সেই হাতে একটি গ্রেনেড বোম ফেটে যায় ও তার সেই হাত কেটে বাদ দিতে হয়। ক্যারোলি টাকাক্স . এরপর প্রায় এক মাস তাকে হাসপাতালে কাটাতে হয়,এরপর

কিভাবে এক দলিত সমাজের ছেলে ভারতীয় সংবিধানের জনক হলেন।

ছবি
কিভাবে এক দলিত সমাজের ছেলে ভারতীয় সংবিধানের জনক হলেন। Dr B.R. Ambedkar ১৮৯১ সালে মহারাষ্ট্রের রত্নাগিরি নামক একটি স্থানে একটি শক্তিশালী দলিত নেতার জন্ম হয়। উনি একজন শক্তিশালী রাজনীতিবিদ, অর্থনীতিবিদ, বিশিষ্ট লেখক ,বৌদ্ধ ধর্মের পুনঃজাগরণ কাড়ি ও একজন বিশিষ্ট পণ্ডিত ছিলেন যার প্রচন্ড তীক্ষ্ণ বুদ্ধি ছিল। এই মহান মানুষটির নাম ছিল ভীমরাও রামজি আম্বেদকর যাকে বাবাসাহেব আম্বেদকর ও বলা হয়।ভারতীয় সংবিধানে এনার অবদানের জন্য এনাকে ভারতীয় সংবিধানের জনক বলা হয়। যখন বাবাসাহেব ছোট ছিল তখন তারা সপরিবারে রত্নাগর থেকে সাতারা নামক একটি জায়গাতে চলে আসে। ছোটবেলা থেকেই অনেক আতঙ্কিত ও দুঃখিত করে দেওয়ার মতো ঘটনা তার সাথে ঘটে। যখন বাবাসাহেব মাত্র পাঁচ বছর বয়সের ছিলেন তখনই তার মায়ের মৃত্যু হয়ে যায়। বাবাসাহেবের ছোট বেলা থেকেই পড়াশোনায় আগ্রহ ছিল ও তিনি পড়াশোনা করতে চাইতেন। তিনি তার বাবার কাছে অনুরোধ করতেন তাক

কিভাবে ভাঙ্গা মস্তিষ্কের ছেলে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ মস্তিস্ক বিশেষজ্ঞ হলেন

ছবি
কিভাবে ভাঙ্গা মস্তিষ্কের ছেলে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ মস্তিস্ক বিশেষজ্ঞ হলেন জিম কুইক জিম কুইক বিশ্বের অন্যতম মস্তিষ্কের এবং স্মৃতি বিশেষজ্ঞ, সামাজিক উদ্যোক্তা এবং "কুইক লারনিং" নামে একটি সংস্থার বর্তমান প্রধান নির্বাহী। তবে তার জীবনে যে চমক আজ রয়েছে তা সবসময় ছিল না, তাকে আজকের সাফল্য অর্জনের জন্য তাঁর জীবনের সমস্ত সমস্যা গুলির সাথে লড়াই করতে হয়েছিল এবং তাকে কঠোর পরিশ্রম করতে হয়েছিল। জিম কুইক এর এই গল্পটি আপনাকে আপনার লক্ষ্য অর্জনে অনুপ্রেরণা যোগাবে |এই গল্পটি আপনাকে শিখিয়ে দেবে যে আপনার জীবনে আপনার অনেক সমস্যা রয়েছে, তবুও আপনি আপনার জীবনে যা চান তা অর্জন করতে পারেন। সুতরাং, দয়া করে "ভাঙা মস্তিষ্কের একটি ছেলের বিশ্বের সবচেয়ে নামী মনের বিশেষজ্ ঞহলেন " এর এই পুরো যাত্রাটি পড়ুন। এবং আমি আপনাকে আশ্বাস দিচ্ছি যে আপনার একক সেকেন্ডও অপচয় হবে না। বিদ্যালয়ের দিনগুলিতে একবার